BCS Computer & IT Lecture – 01

কম্পিউটার, কম্পিউটারের ইতিহাস, বিবর্তন, প্রকারভেদ, প্রজন্ম ও নমুনা প্রশ্ন


কম্পিউটার


Computer শব্দটি গ্রিক শব্দ Compute থেকে এসেছে। এর অর্থ গণনাকারী যন্ত্র বা হিসাব যন্ত্র। Computer এর স্মৃতিশক্তি আছে কিন্তু বুদ্ধি-বিবেচনাশক্তি নেই। এটি মানুষের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করে; বুদ্ধি অনুযায়ী কোনো কাজ করতে পারে না।কম্পিউটার বেশি সুবিধাজনক পুনরাবৃত্তিমূলক কাজের জন্য। Computer প্রোগ্রামের একই নির্দেশনা বার বার সম্পন্ন করার প্রক্রিয়াকে Looping বলে।

Computer এর বৈশিষ্ট্যসমূহ:

  • দ্রুতগতি (High speed)
  • ভ্রমশূন্য/ভুলশূন্য ফলাফল (Accuracy)
  • ক্লান্তিহীনতা (Diligence)
  • বিশ্বাসযোগ্যতা (Reliability)
  • স্মৃতিশক্তি (Memory)
  • স্বয়ংক্রিয়তা (Automation)
  • বহুমুখিতা (Versatility)
  • যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্ত (Logical Decision)

 

Computer এর কাজের একক: Computer এর কাজের গতিকে বিভিন্ন এককে ভাগ করা যায়। যথা:

  1. Milli Second: 10–3; 1 সেকেন্ডের ১০০০ ভাগের ১ ভাগ।
  2. Micro Second: 10–6; ১ সেকেন্ডের ১০ লক্ষ ভাগের ১ ভাগ
  3. Nano Second: 10–9; ১ সেকেন্ডের ১০০ কোটি ভাগের ১ ভাগ
  4. Pico Second: 10–12; ১ সেকেন্ডের ১ লক্ষ কোটি ভাগের ১ ভাগ

 


কম্পিউটারের ইতিহাস


পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন ও প্রথম গণনাযন্ত্র অ্যাবাকাস (Abacus)। চীনে এটি প্রথম ব্যবহৃত হয়। অনেকের মতে, এটি ব্যবিলনে প্রথম ব্যবহৃত বা আবিষ্কৃত হয় খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রাচীন গণনাযন্ত্রের তালিকা:

  • Logarithm (লগারিদম): ১৬১৪ সালে জন নেপিয়ার এটি আবিষ্কার করেন। একে নেপিয়ারের অস্থি বলে।
  • Slide Rule (স্লাইড রুল): ১৬৩০ সালে উইলিয়াম অটোরেড এটি আবিষ্কার করেন। এটি এক ধরনের গণনাযন্ত্র।
  • Pascaline (প্যাস্কালেন): ১৬৪২ সালে ব্লেইজ প্যাসকেল এটি আবিষ্কার করেন।
  • Calculator (ক্যালকুলেটর): এটি রোমান শব্দ Calculi থেকে এসেছে। এর অর্থ ‘নুড়ি পাথর’। ১৬৭১ সালে জার্মান গণিতবিদ গডফ্রাইড উইলহেম লিবনিজপ্রথম ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। ১৮২০ সালে থমাস দ্য কলমার লিবনিচের যন্ত্রের অনুরূপ হস্তচালিত বাণিজ্যিক Calculator আবিষ্কার করেন। এর নাম ছিলো‘টমাস এরিথোমিটার’।

Computer: ১৮২২ সালে Difference Engine এবং ১৮৩৩ সালে Analytical Engine আবিষ্কারের মাধ্যমে কম্পিউটার তৈরির পরিকল্পনা প্রথম গ্রহণ করা হয়। এই Engine আবিষ্কার করেন ইংল্যান্ডের চার্লস ব্যাবেজ। এজন্য চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলে।

  • চার্লস ব্যাবেজের চিন্তা-ভাবনাকে প্রসারিত করে হাওয়ার্ড আইকেন ১৯৩০ সালে Mark-1নামে একটি যন্ত্র আবিস্কার করেন। এটি পৃথিবীর প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনাযন্ত্র এবং পৃথিবীর প্রথম Electronic Computer.
  • ১৯৪৬ সালে ENIAC (Electronic Numerical Integrator and Calculator) নামে একটি গণনাযন্ত্র তৈরি হয়। এটি পৃথিবীর প্রথম পূর্ণাঙ্গ Electronic Computer.

Modern Computer: আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয় জন ভন নিউম্যানকে। প্রথম আধুনিক কম্পিউটার EDVAC (Electronic Discrete Variable Automatic Computer) এর নির্মাতা নিউম্যান। তারপর EDSAC (Electronic Delay Storage Automatic Calculator) তৈরি করা হয়।বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি প্রথম আধুনিক কম্পিউটার UNIVAC (Universal Automatic Calculator).

Micro Computer: ১৯৭৫ সালে এডওয়ার্ড রবার্ট প্রথমMicro Computer তৈরি করেন। এর নাম Altair-880(অ্যালটেয়ার-৮৮০) । এজন্য এডওয়ার্ড রবার্টকে Micro Computer এর জনক বলে।

 


কম্পিউটারের বিবর্তন


Transistor: দুটি অর্ধ-পরিবাহী ডায়োডকে (অ্যানোড ও ক্যাথোড) পাশাপাশি যুক্ত করে একটি অর্ধ-পরিবাহী ট্রায়োড তৈরি করা হয়; একে ট্রানজিষ্টর বলে। 1948 সালে USA এর বেল ল্যাবরেটরিতে এটি আবিষ্কৃত হয়। Transistor-এ অর্ধ-পরিবাহী বস্তু হিসেবে সিলিকন/জার্মেনিয়াম ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটারের মূল মেমোরিও সিলিকন দিয়ে তৈরি। Transistorমূলত Amplifier (বিবর্ধক) হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

Transistor ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার: TX-O (Transistor Experimental Computer)

Transistor ভিত্তিক প্রথম মিনি কম্পিউটার: PDP-8

Amplifier: এটি এক ধরনের Electronic Device, যার Input বর্তনীতে দুর্বল সংকেত প্রয়োগ করে Output বর্তনীতে বহুগুণ বিবর্ধিত সংকেত পাওয়া যায়।

IC (Integrated Circuit): আধুনিক কম্পিউটারের দ্রুতগতির মূলে রয়েছে IC. Transistor, Register and Capacitor এর সমন্বয়ে IC তৈরি হয়। যার ফলে Computer এর আকার/আকৃতি ছোট হয় এবং ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। ১৯৫৮ সালে জ্যাক কেলবি এটি আবিষ্কার করেন।

IC চিপ দিয়ে তৈরি প্রথম Digital Computer হলো: IBM System-360.

Micro Processor: যুক্তরাষ্ট্রের Intel Corporation 1971 সালে টেড হফএর নেতৃত্বে প্রথম Micro Processor তৈরি করে, যার নাম Intel-Intel-4004.IC প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে কম্পিউটারের CPU এর সকল উপাদানকে একটি মাত্র সিলিকন চিপের মধ্যে একীভূত করা সক্ষম হয়। এই চিপকে Micro Processor বলে।

Laptop: ১৯৮১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের EPSON কোম্পানি পৃথিবীর প্রথম Laptop তৈরি করেন। এটাতেও Micro Processor ব্যবহৃত হয়। তবে এটি Desktop এর তুলনায় ছোট, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও সহজে বহনযোগ্য।

 


কম্পিউটারের প্রকারভেদ


গঠন ও ক্রিয়া নীতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়:

১. ‍Analog (অ্যানালগ)

২. Digital (ডিজিটাল)

৩. Hybrid (হাইব্রিড)

 

Analog Computer: এ কম্পিউটার প্রধানত কাজ করে সংকেতের পর্যায়ক্রমিক উঠানামার মাধ্যমে। এক এক ধরনের কাজের জন্য এক এক ধরনের Analog Computer ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ একটি অ্যানালগ কম্পিউটার দিয়ে একাধিক কাজ করা যায় না। এ ধরনের কম্পিউটারের কাজের সূক্ষ্মতা কম। উদাহরণ: মোটরগাড়ির Speedo-meter হলো Analog computer,এছাড়া ম্যানোমিটার, ফ্যাদোমিটার ইত্যাদি।

Digital Computer: এ কম্পিউটার প্রধানত Number Processing এর মাধ্যমে কাজ করে। এখানে 0 এবং 1; এই দুটি Digit বা অংক দিয়ে সব ধরনের কাজ সম্পন্ন করা হয়। একটি Digital computer দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায় এবং কাজের Accuracy 100%। উদাহরণ: আমরা সাধারণত যে Computer ব্যবহার করি তা ডিজিটাল কম্পিউটার।

Hybrid Computer: Analog ও Digital এর সমন্বয়ে এ Computer তৈরি হয়। সাধারণত মহাকাশ যান, ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ, বিমান পরিচালনা, পরমাণু শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র এবং মানবযন্ত্রের/মানুষের রোগ নির্ণয় ও শারীরিক ক্রিয়াকলাপে এই Computer ব্যবহৃত হয়।

আকার, আয়তন ও ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে চার ভাগে ভাগ করা যায়:

১.   Super Computer/Fastest Computer

২.   Mainframe Computer

৩.   Mini Computer/Midrange Computer

৪.   MicroComputer/Personal Computer (PC)

Super Computer: এ কম্পিউটার অত্যন্ত শক্তিশালী ও দ্রুতগতিতে কাজ করে। সাধারণত বৈজ্ঞানিক ও মহাকাশ গবেষণায় এবং নভোযান ও ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণে এই কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ: তিয়ানহে-২ (চীন), পরম (ভারত) ওIBM RS/6000 SP (বাংলাদেশ) ইত্যাদি।

Mainframe Computer: এটি এমন এক বড় কম্পিউটার যার সাথে অনেকগুলো কম্পিউটার যুক্ত থাকে এবং একসঙ্গে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে। সাধারণত ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এ কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত IBM-1620 কম্পিউটারটি হল Mainframe Computer.

Mini Computer: Mainframe Computer এর চেয়ে ছোট এবং Personal Computer এর চেয়ে বড় মধ্যম-সারির কম্পিউটারকে Mini Computer বলে। Mainframe এবং Mini Computer এর কার্যক্রম একই ধরনের। তবে সাধারণত এটি কম ব্যবহার করা হয়।

Micro Computer: এ কম্পিউটারের আকার অনেকগুণ ছোট। একজন ব্যবহারকারী একা একটি Micro Computer ব্যবহার করতে পারেন, ফলে একে Personal Computer (PC) বলে। একে Digital Computer-ও বলা হয়। উদাহরণ: আমরা সাধারণত যে Computer ব্যবহার করি তা মাইক্রো-কম্পিউটার।

Micro Computer/Personal Computer (PC) কে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়:

১.     Desktop

২.    Laptop/Notebook

৩.    Netbook

৪.     Tab/Tablet PC

৫.    Palmtop/Handheld

 

Desktop: এ ধরনের কম্পিউটারেরসহজে বহনযোগ্য নয়। অফিস-আদালত ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি ব্যবহৃত হয়।

Laptop: Lap অর্থ কোল। এ ধরনের কম্পিউটার কোলের উপর স্থাপন করে কাজ করা যায় এবং সহজে বহনযোগ্য। এতে Mouse এর পরিবর্তে Touch Pad ব্যবহৃত হয়। এটি Desktop এর চেয়ে বেশি বিদ্যুৎসাশ্রয়ী।

Netbook: এটি Laptop এর চেয়ে ছোট আকারের Mobile Computer. এতে Ultra Low processor ব্যবহৃত হয় এবং কোনো Optical Drive (CD) থাকে না।

Tab: এটি লেটার সাইজের স্লেটের অনুরূপ এক ধরনের কম্পিউটার যাতে হাতের আঙুল বা Digital Pen ব্যবহার করা হয়।

Palmtop: এ কম্পিউটার হাতের তালুর মধ্যে রেখে কাজ করা যায়। একে PAD (Personal Digital Assistance) বলে।

 


কম্পিউটারের প্রজন্ম


Generation of Computer অর্থাৎ কম্পিউটারেরপাঁচটি প্রজন্ম রয়েছে:

  • 1st Generation (1946-59)
  • 2nd Generation (1959-65)
  • 3rd Generation (1965-71)
  • 4th Generation (1971-Present)
  • 5th Generation (Future)

First Generation:

  • Vacuum Tube এর ব্যবহার
  • পাঞ্চকার্ডের সাহায্যে ইনপুট-আউটপুট প্রদান
  • প্রোগ্রাম রচনায় সংকেতের ব্যবহার
  • উচ্চশব্দ ও উত্তাপ সৃষ্টি হওয়া
  • উদাহরণ: Mark-1, ABC, ENIAC, UNIVAC

Second Generation:

  • Transistor এর ব্যবহার
  • Magnetic Core Memory এর ব্যবহার
  • Programing ভাষার ব্যবহার
  • উদাহরণ: IBM-1401, IBM-1600, IBM-1620

Third Generation:

  • IC (Integrated Circuit) চিপের ব্যবহার
  • Semi-Conductor Memory এর ব্যবহার।
  • Higher Programing Language এর ব্যবহার
  • উদাহরণ: IBM-360, PDP-8

Fourth Generation:

  • VLSL (Very Large-Scale Integration) এর ব্যবহার
  • Micro Processor এর ব্যবহার
  • উদাহরণ: IBM-PC, IBM-3033, HP-3000

Fifth Generation:

  • অসংখ্য Micro Processor এর ব্যবহার
  • Artificial Intelligence and Robotics এর ব্যবহার
  • Program রচনায় Natural Language এর ব্যবহার
  • কন্ঠস্বর সনাক্তকরণ ও সকল ভাষায় Computing.
  • Multiprocessing system এর ব্যবহার।

 


নমুনা প্রশ্ন


1. এক ন্যানো সেকেন্ড হলো-

ক) এক সেকেন্ডের এক হাজার ভাগের একভাগ

খ) এক সেকেন্ডের দশ লক্ষ ভাগের একভাগ

গ) এক সেকেন্ডের একশত কোটি ভাগের একভাগ

ঘ) এক সেকেন্ডের একলক্ষ কোটি ভাগের একভাগ

উত্তরঃ গ


2. লগারিদমের উদ্ভাবন করেন কে?

ক) উইলিয়াম অটরেড

খ) জন নেপিয়ার

গ) চার্লস ব্যাবেজ

ঘ) গডফ্রাইড

উত্তরঃ খ


3. সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন-

ক) ব্লেইজ প্যাস্কেল

খ) কলমার লিবনিজ

গ) গডফ্রাইড

ঘ) উইলিয়াম অটরেড

উত্তরঃ খ


4. অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন-

ক) চার্লস ব্যাবেজ

খ) কলমার লিবনিজ

গ) জন নেপিয়ার

ঘ) ব্লেইজ প্যাস্কেল

উত্তরঃ ক


5. পৃথিবীর প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনা যন্ত্র হলো-

ক) মার্ক-১

খ) অ্যাবাকাস

গ) এবিসি কম্পিউটার

ঘ) এনিয়াক-১

উত্তরঃ ক


6. প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইলেকট্রনিক কম্পিউটার হলো-

ক) মার্ক-১

খ) এনিয়াক-১

গ) এবিসি কম্পিউটার

ঘ) এডস্যাক

উত্তরঃ খ


7. প্রথম ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যাবহার করা হয় কোন কম্পিউটারে?

ক) এবিসি কম্পিউটার

খ) অ্যাবাকাস

গ) মার্ক-১

ঘ) এনিয়াক-১

উত্তরঃ ক


8. প্রথম আধুনিক কম্পিউটার হলো-

ক) এডস্যাক

খ) এডভাক

গ) ইউনিভ্যাক

ঘ) এনিয়াক

উত্তরঃ খ


9. ট্রানজিস্টর আবিষ্কার করা হয়-

ক) ১৯৪৮ সালে

খ) ১৯২২ সালে

গ) ১৯৭১ সালে

ঘ) ১৯৪২ সালে

উত্তরঃ ক


10. ট্রানজিস্টরে কোনটির ব্যবহার হয়-

ক) সিলিকন

খ) সেমিকন্ডাক্টর

গ) জার্মেনিয়াম

ঘ) সবগুলোই

উত্তরঃ ঘ


11. IC চিপ দিয়ে তৈরী প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার হলো-

ক) IBM-System 360

খ) PDP-8

গ) Intel-4004

ঘ) UNIVAC-1

উত্তরঃ ক


12. আধুনিক কম্পিউটারের জনক-

ক) জন ভন নিউম্যান

খ) চার্লস ব্যাবেজ

গ) গটফ্রাইড

ঘ) এইচ এডওয়ার্ড

উত্তরঃ ক


13. কম্পিউটার জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?

ক) নিউইয়র্ক

খ) আটলান্টা

গ) ক্যালিফোর্নিয়া

ঘ) ম্যানহাটন

উত্তরঃ খ


14. বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার কোন প্রজন্মের?

ক) প্রথম

খ) দ্বিতীয়

গ) তৃতীয়

ঘ) চতুর্থ

উত্তরঃ খ


15. ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপে ব্যবহার করা হয় কোন কম্পিউটার?

ক) এনালগ

খ) ডিজিটাল

গ) হাইব্রিড

ঘ) মেইনফ্রেম

উত্তরঃ গ


16. Handheld বলতে বুঝায়-

ক) পকেট পিসি

খ) পামটপ

গ) পিডিএ

ঘ) সবগুলো

উত্তরঃ ঘ


17. কোন প্রজন্মের কম্পিউটারে ম্যাগনেটিক কোর মেমোরি ব্যাবহার হয়?

ক) প্রথম

খ) দ্বিতীয়

গ) তৃতীয়

ঘ) চতুর্থ

উত্তরঃ খ


18. কোনটি তৃতীয় প্রজন্মের সময়?

ক) ১৯৪৬-১৯৬৫

খ) ১৯৬৫-১৯৭১

গ) ১৯৫৬-১৯৭১

ঘ) ১৯৭১-বর্তমান

উত্তরঃ খ


১৯. কম্পিউটারের কী নেই?

ক) বিবেচনা শক্তি

খ) স্মৃতি

গ) নির্ভুল কাজের ক্ষমতা

ঘ) দ্রুত গতি

উত্তরঃ ক


২০. কোন কাজের জন্যে কম্পিউটার বেশি সুবিধাজনক?

ক) গাণিতিক কাজ

খ) প্রতিবেদন প্রণয়ন

গ) পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ

ঘ) হিসাবরক্ষণের কাজ

উত্তরঃ গ


২১. পৃথিবীর প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনাযন্ত্র কত সালে নির্মিত হয়?

ক) ১৮৩৩ সালে

খ) ১৯৩০ সালে

গ) ১৯৪৬ সালে

ঘ) ১৮২২ সালে

উত্তরঃ খ


২২. সমন্বিত বর্তনী (IC) আবিষ্কার করেন কে?

ক) জন বারডিন

খ) উইলিয়াম শকলে

গ) ওয়াল্টার ব্রাটেইন

ঘ) জ্যাক কেলবি

উত্তরঃ ঘ


২৩. মাইক্রো-কম্পিউটারের জনক কে?

ক) এডওয়ার্ড রবার্ট

খ) টেড হফ

গ) হ্যারম্যান হলিরিথ

ঘ) বিল গেটস

উত্তরঃ ক


২৪. বাংলাদেশে প্রথম কম্পিউটার স্থাপিত হয় – 

ক) ১৯৮৪ সালে

খ) ১৯৯৬ সালে

গ) ১৯৬৪ সালে

ঘ) ১৯৯০ সালে

উত্তরঃ গ


২৫. ‘মোটরগাড়ির স্পিডেমিটার’ কী ধরনের কম্পিউটার?

ক) হাইব্রিড

খ) সুপার

গ) অ্যানালগ

ঘ) ডিজিটাল

উত্তরঃ গ


২৬. ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কোন কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়?

ক) মেইনফ্রেম

খ) মিনি

গ) সুপার

ঘ) অ্যানালগ

উত্তরঃ ক


২৭. ‘আল্ট্রা লো পাওয়ার প্রসেসর’ ব্যবহৃত হয় – 

ক) নোটবুকে

খ) নেটবুকে

গ) ট্যাবে

ঘ) ল্যাপটপে

উত্তরঃ খ


২৮. পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য হলো –  

ক) প্রাকৃতিক ভাষা

খ) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

গ) কণ্ঠস্বর সনাক্তকরণ

ঘ) সবগুলো

উত্তরঃ ঘ


২৯. VLSI ব্যবহার করা হয় কোন প্রজন্মের কম্পিউটারে?

ক) প্রথম

খ) দ্বিতীয়

গ) তৃতীয়

ঘ) চতুর্থ

উত্তরঃ ঘ


৩০. দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য – 

ক) প্রোগ্রাম রচনায় সংকেত ব্যবহার করা

খ) উচ্চতর প্রোগ্রামিং ভাষার ব্যবহার

গ) প্রোগ্রামিং ভাষার উদ্ভব

ঘ) ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যবহার

উত্তরঃ গ


গ্রন্থপঞ্জি:


১. মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম,‘ব্যবহারিক কম্পিউটার শব্দকোষ’ (বাংলা একাডেমি, ফেব্রুয়ারি ২০১৩)

২. এ জেড এম আসাদুজ্জামান, মো. মাসুদ রানা ও মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি’ (জুলাই ২০১৩)

৩. তামিম শাহরিয়ার সুবিন, ‘কম্পিউটার প্রোগ্রামিং’ (১ম, ২য় ও ৩য় খণ্ড)

৪. প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র বসাক, ‘কম্পিউটারের কথা’

৫. ড. আবদুল্লাহ আল-মুতী, ‘কম্পিউটারের আশ্চর্য জগৎ’

৬. ডা. মো. শাহনেওয়াজ হোসেন জর্জ, ‘Easy কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি’ (জুন ২০১৬)

7 thoughts to “BCS Computer & IT Lecture – 01”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *